আমার ‘অ্যান্টিক্রাইস্ট’, আমার লার্স ফন ত্রিয়া: শার্লট গেইন্সব্যু

110
শার্লট গেইন্সব্যু

সাক্ষাৎকার: অরেলি এম
অনুবাদ: রুদ্র আরিফ

অনুবাদকের নোট
শার্লট গেইন্সব্যু [২১ জুলাই ১৯৭১–]। ব্রিটিশ-ফ্রেঞ্চ সিনে-অভিনেত্রী ও গায়িকা। ডেনিশ মাস্টার ফিল্মমেকার লার্স ফন ত্রিয়ার মহাবিতর্কিত সিনেমা ‘অ্যান্টিক্রাইস্ট’-এ [২০০৯] কেন্দ্রীয় নারী চরিত্রে অভিনয় করে কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে পেয়েছেন সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার। তার অভিনীত অন্যান্য সিনেমার মধ্যে রয়েছে ‘শার্লট ফরেভার’ [১৯৮৬], ‘কুং ফু মাস্টার’ [১৯৮৮], ‘দ্য লিটল থিফ’ [১৯৮৮], ‘দ্য সিমেন্ট গার্ডেন’ [১৯৯৩], ‘লাভ, ইটিসি’ [১৯৯৬], ‘নুরেমবার্গ’ [২০০০], ‘লা মিজারেবল’ [২০০০], ‘মাই ওয়াইফ ইজ অ্যান অ্যাকট্রেস’ [২০০১], ‘২১ গ্রামস’ [২০০৩], ‘আ’ম নট দেয়ার’ [২০০৭], ‘দ্য ট্রি’ [২০১০], ‘মেলানকলিয়া’ [২০১১], ‘নিমফোম্যানিয়াক’ [২০১৩], ‘ডার্ক ক্রাইমস’ [২০১৬], ‘লাক্স ইটার্না’ [২০১৯] প্রভৃতি। তার এ আলাপ বেশ পুরনো, ‘অ্যান্টিক্রাইস্ট’ মুক্তির কালের…


অরেলি এম :: লার্স ফন ত্রিয়ার সঙ্গে আপনার প্রথম সাক্ষাৎ কেমন ছিল? অ্যান্টিক্রাইস্ট সিনেমা এবং আপনার অভিনীত চরিত্রের কথা কীভাবে তিনি বর্ণনা করেছিলেন?

শার্লট গেইন্সব্যু :: খুব বেশি আলাপ আমরা করিনি। আরেকজন অভিনেত্রীর [ইভা গ্রিন] সঙ্গে কোনো একটা ঝামেলা হয়েছিল তার। ফলে ফ্রান্সের দক্ষিণাঞ্চলে ছুটি কাটানোর সময় আমি স্ক্রিপ্টটি পড়লাম। দারুণ লাগল। স্ক্রিপ্টের প্রতিটি অংশ আসলে ঠিকঠাক বুঝতে পারিনি; তাই আমার মনে প্রচুর জিজ্ঞাসা জমা হয়েছিল। এ কারণে সোজা কোপেনহেগেনে গিয়ে তার সঙ্গে দেখা করলাম।

(আমাদের প্রথম সাক্ষাৎ) আমার কাছে যথেষ্ট স্বাভাবিকই লেগেছে। তিনি বারবার জানতে চাচ্ছিলেন, কখনো প্যানিক অ্যাটাকের শিকার হয়েছি কি না, কিংবা কী কী ভয় পাই আমি। আমার সমস্যা নিয়ে তিনি যতই প্রশ্ন করছিলেন, আমি ততই বলতে চাইছিলাম– একদম স্বাভাবিক আছি, আমার আসলেই কোনো ভয় বা আতঙ্ক নেই। তাকে বেশ বিচলিত লাগছিল; সেটি সম্ভবত আমার কোনো প্রতিক্রিয়ার কারণেই।

মনে পড়ে, আমি আমার মাকে ফোন করে বলেছিলাম, ‘এই সিনেমা করব না, খুবই বাজে!’ এর এক সপ্তাহ পরে তিনি [লার্স ফন ত্রিয়া] ফোন করে জানালেন, আমাকে নিতে চান। এটা ছিল আমার জন্য বড় একটা চমক। তার সবচেয়ে বড় চিন্তা ছিল, কাজটা করার মতো আমি আসলেই প্রস্তুত কি না, সে ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া। আমি তা ছিলাম।

অ্যান্টিক্রাইস্ট
অ্যান্টিক্রাইস্ট। কাস্ট: শার্লট গেইন্সব্যু। ফিল্মমেকার: লার্স ফন ত্রিয়া

অরেলি :: আপনি কি ফন ত্রিয়ার সিনেমার ভক্ত?

শার্লট :: হ্যাঁ; বিশেষ করে দ্য ইডিয়টস-এর। আমি মনে করি, এটাও আমাকে (অ্যান্টিক্রাইস্ট) সিনেমাটিতে অভিনয় করার ব্যাপারে সত্যিকারের প্রেরণা জুগিয়েছে। কেননা, শিল্পী হিসেবে তিনি কেমন– তা জানা ছিল আমার।

অরেলি :: ফন ত্রিয়া আপনার কোনো সিনেমা কখনো দেখেছেন কি না, সে সম্পর্কে আপনাকে কিছু বলেছিলেন?

শার্লট :: না।

অরেলি :: কিছুই বলেননি?


কখনোই জানতে পারিনি,
আমি যে একজন
অভিনেত্রী–
এ কথা
তিনি জানতেন কি না

শার্লট :: না; এ ব্যাপারে কখনোই কিছু বলেননি। আমার ধারণা, টড হেইন্সের (আ’ম নট দেয়ার; ২০০৭) সিনেমাটি তিনি দেখেছেন; তবে এ সম্পর্কে আমাকে বলেননি কিছুই। তিনি স্রেফ বলেছিলেন, ‘কী উদ্ভট সিনেমারে বাবা’… হাহাহা…! ফলে কখনোই জানতে পারিনি, আমি যে একজন অভিনেত্রী– এ কথা তিনি জানতেন কি না। তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করার সাহসও হয়নি আমার। কেননা, কোনো সিনেমায় আমাকে তার একদমই ভালো লাগেনি– এমন কথা তার মুখে শুনলে জানি না আমার প্রতিক্রিয়া কেমন হবে। তার পক্ষে যেকোনো কিছুই করা সম্ভব। ফলে আমার মনে হয়েছিল, এসব না জানাই বরং ভালো।

অরেলি :: কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে অ্যান্টিক্রাইস্ট-এর সংবাদ সম্মেলনে (সাংবাদিকদের) ওরকম হিংস্র প্রতিক্রিয়া দেখে অবাক হয়েছিলেন? সম্মেলন কক্ষে ফন ত্রিয়া ঢোকামাত্রই যখন তাকে দুয়োধ্বনি দেওয়া হচ্ছিল?

শার্লট :: শুটিংয়ের সময় আমার কখনোই মনে হয়নি লোকে এরকম প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে; তবে পরে এমন ভাবনা ঠিকই মাথায় এসেছে। আমরা কান ফেস্টিভ্যালে যাচ্ছি– এ কথা জেনে কয়েকজন প্রডিউসার আমাকে বলেছিলেন, ‘প্রস্তুত থেকো; ব্যাপারটা সহজ হবে না।’ এ ধরনের প্রতিক্রিয়া লার্স বেশ উপভোগই করেন; তবে এমন অভিজ্ঞতা আমার আগে কখনো হয়নি।


তিনি এমনভাবে অভিযোগ
করছিলেন, যেন আমরা
কাউকে খুন
করেছি

আমরা যখন কানের গেলাম, তখন খারাপ কিছুর আশঙ্কা করছিলাম আমি। ভেবেছিলাম, লোকে আমার দিকে এটা-ওটা ছুড়ে মারবে। এরপর আমাদের যখন জানানো হলো, প্রেস স্ক্রিনিংটি যথেষ্ট সহিংস ছিল, ফলে প্রেস কনফারেন্সে ঢুকে আমি মোটেও চমকাইনি। প্রথম লোকটি [ডেইলি মেইল-এর রিপোর্টার ব্যাজ বেমিংবয়, যিনি ফন ত্রিয়ার কাছে অ্যান্টিক্রাইস্ট বানানোর যৌক্তিকতার ব্যাখ্যা চেয়েছিলেন] ছিলেন চমক; কেননা, তিনি এমনভাবে অভিযোগ করছিলেন, যেন আমরা কাউকে খুন করেছি।

অরেলি :: নারীবিদ্বেষের অভিযোগ প্রসঙ্গে কী বলবেন?

শার্লট :: আমি বিশ্বাস করি না সিনেমাটি এমনতর। নারী ও নারীর যৌনতা– লার্স (এখানে) নিজের এইসব ভীতি ফুটিয়ে তুলেছেন। এটি নারীদের বিরুদ্ধে মোটেও কোনো ঘৃণা প্রকাশের সিনেমা নয়; বরং একেবারেই এর উল্টো। নিজের ভীতিগুলো, নিজস্ব জিজ্ঞাসাগুলো নিয়ে তিনি এখানে যথেষ্ট আন্তরিকভাবে কথা বলেছেন; নারীদের মোটেও দোষারোপ করেননি।

(আমার অভিনীত কেন্দ্রীয় নারী চরিত্রটির) ভেতর এক ধরনের শয়তানি ব্যাপার নিঃসন্দেহেই ছিল; তবে শোকসন্তপ্ত হওয়ার এবং একেবারেই উন্মাদে পরিণত হওয়ার জন্য আমাকে বেশ খাটতে হয়েছে। তা ছাড়া, নিজেকে শারীরিকভাবে কেটে ফেলার যে কাণ্ড, সেটি আসলে চরিত্রটির উন্মত্ততার চূড়ান্ত প্রকাশ। চরিত্রটির নিজের অপরাধের সঙ্গে জীবন কাটানো অসম্ভব– এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে সবচেয়ে ভয়ানকভাবে আঘাত করার চেয়ে অন্য কী-ই-বা আপনি করতে পারতেন?

অ্যান্টিক্রাইস্ট। কাস্ট: স্ত্রাবরুলা কারালিদু শার্লট গেইন্সব্যু। ফিল্মমেকার: লার্স ফন ত্রিয়া

অরেলি :: উইলেম ড্যাফো অভিনীত সাইকোথেরাপিস্ট চরিত্রটিকে নির্দেশনা দেওয়ার বেলায় ফন ত্রিয়ার ভেতর সবচেয়ে বেশি বিদ্বেষবোধ কাজ করেছে বলে মনে হয়।

শার্লট :: কিন্তু বাস্তব জীবনে সাইকোথেরাপির প্রতি লার্স আসলেই শ্রদ্ধাশীল; নিজের সাইকোথেরাপিস্টের প্রতিও। তিনি সব সময়ই বলতেন, ‘তুমি যা বলছ, আমার সাইকোথেরাপিস্টও তা-ই বলেন’… হাহাহা…! উইলেম অভিনীত চরিত্রটি আসলে খারাপ মানুষ নয়– এমনটা ভাবার দরকার ছিলই আমার; অথচ একইসঙ্গে ওকে দোষারোপ করারও দরকার ছিল।

এ ক্ষেত্রে, নারীদের সম্পর্কে লার্সের দৃষ্টিভঙ্গি খারাপ– এমন অভিযোগ যারা তোলেন, তাদের প্রতি জবাব হলো, নারী চরিত্রটিতে অভিনয় করার সময় আমার মনে হয়েছিল, আমি যেন স্বয়ং লার্সের চরিত্রেই অভিনয় করছি। ওইসব প্যানিক অ্যাটাক– যার শিকার লার্সও হয়েছিলেন, সেগুলোর সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করা এভাবেই আমার পক্ষে সহজ হয়েছিল। ফলে লার্স তার নিজের ভঙুরতার ভেতর দিয়ে পরিণত হয়েছিলেন নারী চরিত্রটিতে।

অরেলি :: প্যানিক অ্যাটাকের অভিজ্ঞতা কেমন– এ নিয়ে আপনার সঙ্গে তিনি কি বিস্তারিত আলাপ করেছিলেন?

শার্লট :: শুটিং শুরু করার আগে প্যানিক অ্যাটাকের বিষয়টিই ছিল আমার কাছে সবচেয়ে বড় ভয়ের। আমি নিজে কখনো এ ধরনের অ্যাটাকের অভিজ্ঞতা পাইনি; যারা এমনতর অ্যাটাকের শিকার হয়েছেন, এমন কাউকে চিনতামও না। আপনার ধারণা আপনি মারা যাচ্ছেন– এই ভয়ের অনুভূতি যে কী রকম, তা বর্ণনা করা আসলেই কঠিন।

এর বাহ্যিক বৈশিষ্ট্যগুলো খুঁজে পাওয়ার দরকার ছিল আমার; আর তা পাওয়া বেশ কঠিন। বিমানে প্যানিক অ্যাটাকের শিকার হয়েছেন– ইন্টারনেট থেকে এমন কিছু লোকের ভিডিও দেখানোর চেষ্টা আমাকে করেছিলেন লার্স। কিন্তু সেগুলো দেখে আপনার পক্ষে ব্যাপারটি ঠিকঠাক অনুধাবন করা সম্ভব হবে না; আর এটা বিশ্লেষণ করাও বেশ দুরূহ। আমার ধারণা, লোকে যা দেখতে পায়, তারচেয়েও অন্তত এক হাজার গুণ তোলপাড় ঘটে যায় অন্তস্তলে। ফলে তিনি খুবই মহানুভবতার সঙ্গে নিজের অভিজ্ঞতাগুলো নিজের মতো বর্ণনা করেছেন; আর এর সূত্র ধরে শুটিংয়ের সময় সত্যিকারের পথ দেখিয়েছেন। কেননা কতদূর কী করব– এ ব্যাপারে আমার কোনো ধারণাই ছিল না।

অ্যান্টিক্রাইস্ট। কাস্ট: শার্লট গেইন্সব্যুউইলেম ড্যাফো। ফিল্মমেকার: লার্স ফন ত্রিয়া

অরেলি :: (শুটিংয়ে) কোনো কিছু করতে আপনি কখনো অস্বীকার করেছিলেন?

শার্লট :: হ্যাঁ। শুটিং শুরু করার আগে তিনি বলেছিলেন, এখানে পর্ন অভিনেতাদের তিনটি ইনসার্ট থাকবে। আমি মেনে নিয়েছিলাম। কিন্তু একটি শটে তিনি আমাকে বলে বসলেন, স্ক্রিনের একটি অংশে আমার কামুক মুখ দেখতে থাকবেন পর্ন অভিনেতা, আর আরেকটি অংশে থাকবে তার উদ্ধত শিশ্ন– তাতে আমি কিছু মনে করব কি না। ওই অভিনেতাকে স্পর্শ কিংবা কোনো কিছু করার বাধ্যবাধকতা নেই আমার। আমি যদি এতে রাজি না হই, তাহলে তিনি শটটা অন্য কোনোভাবে নেবেন। আমি বলে দিলাম, কিছু মনে করব না।


ভয়ানক
বিশ্রি এক
অনুভূতি মুহূর্তেই
গ্রাস করে ফেলল আমাকে

ওই লোকের সঙ্গে– তিনি কিন্তু উইলেম নন– আমাকে ওই ছোট্ট কেবিনে ঢোকানো হলো; আর ভয়ানক বিশ্রি এক অনুভূতি মুহূর্তেই গ্রাস করে ফেলল আমাকে। বাচ্চা মেয়ের মতো আর্তচিৎকার শুরু করে দিলাম আমি… হাহাহা…! বুঝতে পেরেছিলাম, ওটা আমার সীমাবদ্ধতা; এমন শটে অভিনয় করতে চাইনি।

অরেলি :: ১২ বছর বয়স থেকেই আপনি উত্তেজক বিষয়আশয়ের সঙ্গে অভ্যস্ত। ওই বয়সেই নিজের বাবার সঙ্গে লেমন ইনসেস্ট গানটি গেয়েছিলেন। যেসব বিষয়ে ট্যাবু রয়েছে, সেগুলো কি আপনাকে বরাবরই আকৃষ্ট করে?

অ্যান্টিক্রাইস্ট। কাস্ট: শার্লট গেইন্সব্যু। ফিল্মমেকার: লার্স ফন ত্রিয়া

শার্লট :: (লেমন ইনসেস্ট-এ আসলে) ওরকম উত্তেজক কিছু নেই, অন্তত আমার অংশটির দিক থেকে। কেননা, আমার বয়স তখন একেবারেই কম। তবে এরপরে আমি উত্তেজক কাজ করেছি দ্য সিমেন্ট গার্ডেন সিনেমায় [১৯৯৩ সালে মুক্তি পাওয়া এই সিনেমা পরিচালনা করেছেন শার্লটের মামা অ্যান্ড্রু বার্কিন]– যেখানে ভাই-বোনের মধ্যে ইনসেস্ট বা অনাচারের ব্যাপার ছিল। ব্যাপারটি এমন নয় যে, এ ধরনের বিষয় আমাকে টানে; তবে এ ধরনের বিষয়ের মধ্যে আমি কিছু একটার দেখা পাই…।

দেখুন, আপনি কোনো কিছু মেনে নিতে চান না বলে সেটাকে বুঝতে পারেন– এমন কথা বলা মুশকিল; তবে এইসব গল্পের মধ্যে সুন্দর কিছু একটার দেখা আমি পেয়েছি। ট্যাবু বিষয় নিয়ে কাজ করতে হবে– এমন অজুহাতে কোনো ম্যাটেরিয়ালকে প্রত্যাখান করতে আমি নারাজ।

অরেলি এম :: কিশোরকাল থেকেই সিনেমায় অভিনয় করছেন। অ্যান্টিক্রাইস্ট এবং এর জন্য কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে পাওয়া সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার একজন পারফরমার হিসেবে আপনার জন্য নতুন নতুন রাস্তা খুলে দিয়েছে বলে মনে করেন?

শার্লট গেইন্সব্যু :: আমি নিশ্চিত নই। আসলেই তা করেছে কি না, জানি না। তবে পুরস্কারটি পেয়ে আমি ভীষণ গর্বিত। দারুণ, রোমাঞ্চকর ও সত্যিকার অর্থেই তুখোড় ব্যাপার ছিল এটি। এখন আশা করছি, লোকে সিনেমাটি দেখবে এবং পছন্দ করবে– যেমনটা আমি পছন্দ করেছি, যেমনটা আমার ভালোলাগার অভিজ্ঞতা হয়ে আছে।


অরেল এম: সিনে- লেখক; ফ্রান্স
সূত্র: দ্য ভিলেজ ভয়েস; সাপ্তাহিক পত্রিকা, যুক্তরাষ্ট্র; ২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯
Print Friendly, PDF & Email
সম্পাদক: ফিল্মফ্রি । ঢাকা, বাংলাদেশ।। সিনেমার বই [সম্পাদনা/অনুবাদ]: ফিল্মমেকারের ভাষা [৪ খণ্ড: ইরান, লাতিন, আফ্রিকা, কোরিয়া]; ফ্রাঁসোয়া ত্রুফো: প্রেম ও দেহগ্রস্ত ফিল্মমেকার; তারকোভস্কির ডায়েরি; স্মৃতির তারকোভস্কি; হিচকক-ত্রুফো কথোপকথন; কুরোসাওয়ার আত্মজীবনী; আন্তোনিওনির সিনে-জগত; কিয়ারোস্তামির সিনে-রাস্তা; সিনেঅলা [৪ খণ্ড]; বার্গম্যান/বারিমন; ডেভিড লিঞ্চের নোটবুক; ফেদেরিকো ফেল্লিনি; সাক্ষাৎ ফিল্মমেকার ফেদেরিকো ফেল্লিনি; সাক্ষাৎ ফিল্মমেকার ক্রিস্তফ কিয়েস্লোফস্কি; সাক্ষাৎ ফিল্মমেকার চান্তাল আকেরমান; সাক্ষাৎ ফিল্মমেকার বেলা তার; সাক্ষাৎ ফিল্মমেকার নুরি বিলগে জিলান; ক্রিস্তফ কিয়েস্লোফস্কি; বেলা তার; সের্গেই পারাজানোভ; ভেরা খিতিলোভা; সিনেমা সন্তরণ ।। কবিতার বই: ওপেন এয়ার কনসার্টের কবিতা; র‍্যাম্পমডেলের বাথটাবে অন্ধ কচ্ছপ; হাড়ের গ্যারেজ; মেনিকিনের লাল ইতিহাস ।। মিউজিকের বই [অনুবাদ]: আমার জন লেনন [মূল : সিনথিয়া লেনন]; আমার বব মার্লি [মূল: রিটা মার্লি] ।। সম্পাদিত অনলাইন রক মিউজিক জার্নাল: লালগান