শুনতে কি পাও: নৃতাত্ত্বিক জিজ্ঞাসা

507

লিখেছেন ফাহমিদুল হক



শুনতে কি পাও!
আন্তর্জাতিক শিরোনাম । Are You Listening!
ফিল্মমেকার, স্ক্রিপ্টরাইটার, সিনেমাটোগ্রাফার । কামার আহমাদ সাইমন
প্রডিউসার । সারা আফরীন
এডিটর । সৈকত শেখরেশ্বর রায়
সাউন্ড এডিটর ও ডিজাইনার । সুকান্ত মজুমদার
ধরন । ডকুমেন্টারি
রঙ । রঙিন
রানিং টাইম । ৯০ মিনিট
ভাষা । বাংলা
দেশ । বাংলাদেশ
মুক্তি । ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪
অ্যাওয়ার্ড । শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রামাণ্যচিত্র [জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কার, বাংলাদেশ, ২০১৫]

শুনতে কি পাও প্রামাণ্যচিত্র। কিন্তু প্রামাণ্যচিত্র বলতেই তথ্য-গবেষণানির্ভর নিরস-কঠোর কোনো বাস্তবতার বর্ণনা বলে যে একটা ধারণা হয়, শুনতে কি পাও তেমন চলচ্চিত্র নয়। কাহিনীচিত্রের পুরো স্বাদই পাওয়া যাবে এখানে। অন্যদিকে প্রামাণ্যচিত্রের কমিটমেন্ট পুরোমাত্রায় হাজির আছে এখানে। ফলে বিধ্বংসী প্রকৃতির সঙ্গে লড়াইরত বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের লড়াকু মানুষের প্রামাণ্যকরণ যেমন চলচ্চিত্রে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, তেমনি সেই লড়াকু মানুষদের প্রতিনিধি হিসেবে রাখী-সৌমেন পরিবারের দৈনন্দিন হাসি-কান্না-আনন্দ-অভিমানের কাহিনীও উপভোগ করার সুযোগ পাবেন দর্শক। চলচ্চিত্রকার কামার আহমাদ সাইমনের কৃতিত্ব এখানেই যে, তার চলচ্চিত্র দুর্দশাগ্রস্ত কিছু মানুষের প্রতি সহানুভূতিশীল শিল্পীর বহিঃস্থ বয়ানে পরিণত হয়নি, বরং আমাদের মনে হয়, ঐ পরিবার আর ঐ জনগোষ্ঠীর ক্ষুদ্র থেকে বৃহৎ নানান অভিজ্ঞতা ও অন্তঃস্থ অনুভূতিকে সঙ্গে করে চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছে; মনে হয় কমিউনিটিরই কেউ ক্যামেরা হাতে তুলে নিয়ে বলছে নিজেদের কথা।

শুনতে কি পাওকে বলা যায় নৃতাত্ত্বিক [এথনোগ্রাফিক] চলচ্চিত্র। প্রামাণ্যচিত্রের ভুবনে এ এক গুরুত্বপূর্ণ উপধারা, রবার্ট ফ্লাহার্টি তার বিখ্যাত নানুক অব দি নর্থ [১৯২২] চলচ্চিত্রের মাধ্যমে যে উপধারা সৃষ্টি করেছিলেন। নানুক অব দি নর্থ যদি উত্তর গোলার্ধের এস্কিমো জনগোষ্ঠীর জীবনযাপন তুলে ধরে, তবে শুনতে কি পাও তুলে ধরেছে বাংলাদেশের খুলনা জেলার দাকোপ উপজেলার সুতারখালি গ্রামের এক জনগোষ্ঠীকে, ধর্মপরিচয়ে যারা হিন্দু কিন্তু তাদের সামগ্রিক পরিচয়ে যুক্ত হয়েছে আইলা নামের ২০০৯ সালে বাংলাদেশে আঘাত করা প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ের কারণে তাদের মর্মন্তুদ উদ্বাস্তু-পরিস্থিতি। নৃতাত্ত্বিক প্রামাণ্যচিত্রের ক্ষেত্রে অন্যতম চ্যালেঞ্জ হলো পরিচালক ও তার ইউনিটকে দীর্ঘদিন ঐ জনগোষ্ঠীর সঙ্গে মিশতে হয়, বসবাস করতে হয় এবং ভেতরের একজন হয়ে চিত্র ধারণ করতে হয়। আমাদের কাছে এই তথ্য গুরুত্বপূর্ণ নয় যে পরিচালক সাইমন, প্রযোজক সারা আফরীন ও তাদের ইউনিট কতদিন ভেড়িবাঁধে আশ্রয় নেয়া সেই মানুষগুলোর সঙ্গে ওঠাবসা করেছেন, আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে এই বিষয়টি যে তাদের ক্যামেরা ঐ গ্রামীণ জনগোষ্ঠী এবং রাখী-সৌমেনের সেই পরিবারের একজন সদস্য হয়ে যেন নিজের কথাই বলছে। ক্যামেরা এখানে লুকিয়ে অনুসরণ করা ‘ভয়্যার’ নয়, নয় জিগা ভের্তভের ‘কিনো আই’ [যা আড়ালে থেকে জনজীবনকে অনুসরণ করে], বরং ‘সিনেমা ভেরিতে’র শান্ত-বিশ্বস্ত ক্যামেরা এখানে সাধারণ মানুষের অন্তঃপুরের কাহিনী তুলে ধরে।

শুনতে কি পাও

শুরুতে সান্ধ্যশঙ্খধ্বনির নেপথ্য ট্র্যাকে, আবছায়ায় অস্পস্ট কয়েক ঘরের ছোট্ট এক মুনষ্যবসতির ইমেজ দেখা যায়, মাস্টার লঙ শটটিতে। পরেই দৃশ্যেই এক ঘরের অভ্যন্তরে দেখা যায় মশারি টাঙিয়ে চার্জার লাইট জ্বালিয়ে মা রাখী ও ছেলে রাহুলের নিদ্রাপূর্ব গল্পগাছা– তবে তা ফেলে আসা ও ভেসে যাওয়া ঘরকে ঘিরে। ফটোগ্রাফে অতীত হওয়া ভিটে ও তার গাছপালার ছবিকে নিয়ে স্মৃতি রোমন্থন করে মা ও ছেলে। ছবির শুরুর দিকে কয়েকটি দৃশ্যেই, ধ্বংস হয়ে যাওয়া ভিটে-মাটি ও জমি-জমার কথা বলতে শোনা যায় চরিত্রগুলোকে। তারা আপাতত এই ভেড়িবাঁধে বাসা বাঁধলেও, তাদের ব্যাকুলতা সেই প্রত্যাশাকে ঘিরেই যে সরকার অচিরেই এখানে বাঁধ দেবে, পানির বিপজ্জনক প্রবাহ বন্ধ হবে এবং তারা তাদের ভিটে-মাটিতে ফিরে যাবে। বাঁধ দেবার সরকারি দীর্ঘসূত্রিতার অবসরে তাদের অস্থায়ী জীবন বহমান থাকে– সরকারের প্রতি উষ্মা প্রকাশের মাধ্যমে, ত্রাণ গ্রহণের ঠেলাঠেলিতে, পূজার উৎসবে, ক্রীড়ানুষ্ঠানের আয়োজনে এবং দৈনন্দিন সুখ-দুঃখ-রাগে-অভিমানে। ছবির সমাপ্তি ঘটে সকল মানুষের অংশগ্রহণে বাঁধ নির্মাণ সম্পন্ন হবার মধ্য দিয়ে এবং মানুষের সম্মিলিত শক্তির বিজয় দেখে মনে হয়, যেকোনো সম্পর্কের মতোই মানুষ-প্রকৃতির সম্পর্ক কখনো বন্ধনের, কখনোবা টানাপোড়েনের; আর এই দ্বান্দ্বিকতায় কখনো কখনো মানুষের জয়ও হয়

রাখী-সৌমেনের পরিবারকে ঘিরে কাহিনী আবর্তিত হলেও, ভেড়িবাঁধে বাস করা পুরো সমাজেরই কাহিনী হয়ে ওঠে শুনতে কি পাও। ফলে দম্পতির মান-অভিমান থেকে শুরু করে সবাই মিলে বাঁধ নির্মাণের যৌথতার গল্প– সবই আমাদের মনে দাগ কাটে। এই মানুষজনের সঙ্গে আপাত-শান্ত জলজ প্রকৃতিও তার স্রোত ও শব্দ দিয়ে বুঝিয়ে দিতে চায় হঠাৎ একদিন ওরকম প্রলঙ্করী হয়ে ওঠা তাকেই সাজে। প্রকৃতি এরকম বিরূপ কেন মানুষের প্রতি, মানুষের বেহিসেবি চলনই কি জলবায়ুকে বিগড়ে দিয়েছে, যার রুদ্রতায় সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়বে/পড়ছে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ? এরকম করে ভাবার যেমন সমূহ কারণ আছে, তেমনি জলবায়ু সন্দেহবাদীরা [ক্লাইমেট স্কেপটিকস] বলেন যে প্রাকৃতিক দুর্যোগমাত্রই জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে হচ্ছে না, বা এবিষয়ে সন্দেহাতীত প্রমাণ নেই। জলবায়ু পরিবর্তনের ডিসকোর্সে রয়েছে অনেক ফাঁদ, অনেক রাজনীতি। বলাবাহুল্য পরিচালক সেই ফাঁদে পা দেননি, আবার সেই প্রসঙ্গ সম্পূর্ণ এড়িয়েও যাননি। আলগোছে তিনি আমাদের একবার মাত্র জানান যে কোপেনহেগেন সম্মেলন চীন ও পশ্চিমা দেশসমূহের বাদানুবাদে ব্যর্থতায় পর্যবেশিত হয়েছে– চায়ের স্টলের রেডিও সেরকম সংবাদই আমাদের জানায়। পরিচালকের মনোযোগ ছিল মানুষ, মানুষের জীবন এবং প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের অভিযোজনে। ব্যক্তি মানুষ, সামাজিক মানুষ ও যৌথ মানুষের যে আলগ্নতা, তার কাহিনী নির্মাণ করতে গিয়ে অবশ্য তিনি দর্শককে যথেষ্ট বুদ্ধিমান ধরে নিয়েছেন। কারণ ছোট ছোট ব্যক্তিগত ও সামগ্রিক বাস্তবতাকে সম্পাদনার টেবিলে জোড়া দিতে গিয়ে পরিচালক শক্ত সেলাইয়ে আগ্রহী হননি, দর্শককেই  বুননের বাকি দায়িত্বটুকু দিয়ে দিয়েছেন। ফলে এই চলচ্চিত্রের পূর্ণ রস আস্বাদন করতে দর্শককে সংবেদনশীল হতে হবে, হতে হবে সক্রিয়।

অস্থায়ী আবাসে রাখী সন্তানের পরিচর্যা করে, সংসার সামলায়, পাড়ার বাচ্চাদের পড়ায়, ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে কলেজে ভর্তি হতে চায়। সৌমেন মাছ-কাঁকড়া ধরে, রিলিফের গম আনে, বাঁধ নির্মাণে অন্যতম অংশীদার হয়। তাদের মধ্যে ঝগড়া-ঝাঁটিও হয়, মোবাইল ফোন কেনার কারণে রাখীকে বকাবকি করে সৌমেন। আবার পূজায় ছেলেকে জামা-কাপড় কিনতে না দিতে পেরে আক্ষেপ করে তারা। ভাগ্য ফেরাতে ভারতে চলে যেতে রাখীর প্রস্তাব নাকচ করে দেয় সৌমেন। রাখী-সৌমেনর এই ব্যক্তিজীবনের সমান্তরাল যে সামাজিক জীবন, তা কেমন? সরবরাহকৃত বিশুদ্ধ পানির দীর্ঘ লাইনে নারীরা আর ত্রাণ হিসেবে গমসংগ্রহের ভীড়ে পুরুষেরা– সবার হাতে রিলিফ কার্ড; এক নারী বলে ওঠে, ‘জল যদি না দাও, তবে বিষ কিনে দিও, বিষ খেয়ে মরে যাই’। এই কঠোর বাস্তবতার মধ্যে সন্ধ্যায় চায়ের দোকানে জমে ওঠে জরুরি আলাপ– ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বারকে ঘিরে জমজমাট অভিযোগ গ্রামবাসীর– যে সরকার বা জনপ্রতিনিধি যেরকম প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ভোটের আগে, সেরকম করে বাঁধ নির্মাণে অগ্রগতি নেই। মেম্বার বলেন আমরা উচ্চ পর্যায়ে বলেছি, কিন্তু অর্থ বরাদ্দ হতে দেরি হচ্ছে। ওঠে রিলিফের সুষ্ঠু বিতরণ না হবার অভিযোগ। মেম্বার বলেন যে, মাথাপিছু ত্রাণ বিতরণ না হয়ে, হতদরিদ্রদের মধ্যেই কেবল ত্রাণ বিতরণ হচ্ছে। জনগণ বলে ওঠে যে হতদরিদ্র সবাই। কারণ যার আগে জমিজমা ছিল, তাদের তো এখন কিছুই নেই। তাদের জোর অভিযোগ যে ত্রাণ নিয়ে অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি হচ্ছে, এতে সরকারের নিম্ন থেকে উচ্চ পর্যায়ের সকলেই জড়িত। তাদের আত্মসাতের কারণেই ত্রাণ প্রকৃত প্রয়োজন যাদের, তাদের কাছে পৌঁছাচ্ছে না।

চায়ের দোকানের সেই সভার পরেই আমরা দেখি যে স্কুলে পড়ানো হচ্ছে আনুগত্য কী? সেখানে রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য যে নাগরিকের কর্তব্য সেই কথা স্মরণ করিয়ে দেয়া হচ্ছে। সৌমেনদের প্রতিবাদ ও আনুগত্যহীনতা এবং পাঠ্যবইয়ের নির্দেশনার বৈপরীত্য এক কৌতুককর কিন্তু বুদ্ধিদীপ্ত ট্রিটমেন্টের পরিচায়ক হয়ে ওঠে।

শুনতে কি পাও

নারী চরিত্র চিত্রায়ণে চলচ্চিত্রটি সদর্থক। রাখী জড়তাহীন এক কর্মী নারী। ক্যামেরায় তার স্বচ্ছন্দ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সহজভাবে ফুটে উঠেছে। নারীমহলের আড্ডাটিও স্বতঃস্বফূর্ত ছিল, যেখানে নারীরা তাদের বহুপ্রেমের কথা অকপটে স্বীকার করে, স্ল্যাং ব্যবহারেও তাদের কোনো রাখঢাক নেই। আবার বাঁধ নির্মাণে তাদের সমান অংশগ্রহণ উল্লেখ করার মতো একটি বিষয়।

চলচ্চিত্রের সবচাইতে নাটকীয় ও অনুপ্রেরণাদায়ী দৃশ্য নিঃসন্দেহে বাঁধ নির্মাণের শেষ মুহূর্তটি– কীভাবে শত শত নারী-পুরুষ দু’পাশ থেকে মাথায় করে মাটির বস্তা এনে পানিতে ফেলে এবং বাঁধের দুই পাশ দ্রুত অগ্রবর্তী হয়ে এক হয়ে যায় এবং পানির প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়– মাইকে অনুপ্রেরণাদায়ী বক্তব্য চলছে, শত শত পা দ্রুতলয়ে হাঁটছে এবং মানুষ তাদের সম্মিলিত শক্তি দিয়ে প্রকৃতিকে জয় করছে। তবে বিভিন্ন দৃশ্যে, নিস্তরঙ্গ জীবনের পেছনে নদীতে কিংবা খালে গতিময় পানির স্রোত ভিন্ন ব্যঞ্জনা নিয়ে হাজির হয়। স্রোতের কুশলী শব্দধারণের কারণে দর্শকের মনে এরকম অভিঘাতের জন্ম নেয় যে, এই সীমিত স্রোতই হলো ভয়ঙ্কর আইলার উত্তরাধিকার। বলতে হয়, চিত্রগ্রহণ-সম্পাদনা-শব্দ– এই তিন কারিগরী কাজের মধ্যে শব্দের কৃতিত্ব বাকি দুইকে পেছনে ফেলে দিয়েছে। শব্দ সম্পাদক সুকান্ত মজুমদারকে অভিনন্দন জানাতেই হয়। তবে চিত্রগ্রহণকালে ক্যামেরাও অনেক কুশলী থেকেছে– শীতের কুয়াশার রহস্য, রাতের নদীতে চাঁদের প্রচ্ছায়ার মোহনীয়তা, রান্নার চুলায় আগুনের কম্পোজিশন কতকগুলো শিল্পিত মুহূর্ত তৈরি করতে সমর্থ হয়েছে। ক্যামেরা হাতে রেখেছেন পরিচালক নিজেই, প্রামাণ্যচিত্রের ক্ষেত্রে যা প্রায়ই দেখা যায়। সম্পাদনারীতিটি ঢিলেঢালা, শক্ত সেলাই নেই তাতে, এবং বোঝা যায় রীতিটি স্বনির্বাচিত।

বিদেশের নানান উৎসবে পুরস্কার জয়ের পর, শুনতে কি পাও মুক্তি পেয়েছে দেশের প্রেক্ষাগৃহে। বিদেশে বিভিন্ন প্রামাণ্যচিত্র মূলধারার প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেলেও বাংলাদেশে তেমনটা একেবারেই দেখা যায় না। মুক্তির গান সম্ভবত প্রথম চলচ্চিত্র– যা প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছিল, কিন্তু তা ঘটেছিল প্রথম মুক্তির বহু বছর পরে।‘শুনতে কি পাও সম্ভবত প্রথম প্রামাণ্যচিত্র যা ফিচার ছবির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে।


লেখকের ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ থেকে সংগৃহীত এবং অনুমতিক্রমে পুনঃপ্রকাশিত
Print Friendly, PDF & Email
লেখক ও চলচ্চিত্র গবেষক; অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ঢাকা, বাংলাদেশ। সিনে-গ্রন্থ : বাংলাদেশের ডিজিটাল চলচ্চিত্র-- নতুন সিনেমার সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ [২০১২]; চলচ্চিত্র সমালোচনা [২০১৩]; তারেক মাসুদ-- জাতীয়তাবাদ ও চলচ্চিত্র [২০১৪]; চলচ্চিত্রের সময়, সময়ের চলচ্চিত্র [২০০৬]*; বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্প-- সংকটে জনসংস্কৃতি [২০০৮]*। অন্যান্য গ্রন্থ : মিডিয়া ও নারী [২০০৬]; বেড়ালের দেশে ইঁদুর হয়ে [২০০৯]; অসম্মতি উৎপাদন-- গণমাধ্যম-বিষয়ক প্রতিভাবনা [২০১১]; মিডিয়া সমাজ সংস্কৃতি [২০১৩]*; শিপ্রার শহরে কয়েকজন এজেন্ট [২০১২]; সে ও তার ছায়া [১৯৯৭]; এ শহর আমার নয় [২০০৫]; কর্পোরেট মিডিয়ার যুদ্ধ ও তথ্য বাণিজ্য-- ইরাক-আফগানিস্তান-প্যালেস্টাইন [২০০৪]*। [[* যৌথ-রচনা/সম্পাদনা]]

১টি কমেন্ট

মন্তব্য লিখুন

Please enter your comment!
Please enter your name here