ত্রুফোর চোখে হিচককের ‘রেয়ার উইন্ডো’

324

রেয়ার উইন্ডো। ফিল্মমেকার ও প্রডিউসার : আলফ্রেড হিচকক। সাহিত্য-উৎস : আই হ্যাড টু বি মার্ডার/ কর্নেল উলরিচ। স্ক্রিপ্ট : জন মাইকেল হায়েস। সিনেমাটোগ্রাফার : রবার্ট বার্কস। এডিটর : জর্জ টমাসিনি। অভিনয় : জেমস স্টুয়ার্ট, গ্রেস কেলি, ওয়েন্ডেল কোরে, থেলমা রিটার, রেমন্ড বার। মিউজিক : ফ্র্যাঞ্জ ওয়াক্সম্যান। ডিস্ট্রিবিউট্র : প্যারামাউন্ট পিকচার্স। রানিং-টাইম : ১১২ মিনিট। ধারা : সাসপেন্স। দেশ : যুক্তরাষ্ট্র। ভাষা : ইংরেজি। মুক্তি : ১ সেপ্টেম্বর ১৯৫৪। বাজেট : ১ মিলিয়ন ইউএসডি। বক্স অফিস : ৩৬.৮ মিলিয়ন ইউএসডি

মূল : ফ্রাঁসোয়া ত্রুফো । অনুবাদ : রুদ্র আরিফ

ফিল্মমেকারেরা দুই ধরনের :  একদিকে আছেন তারা, যারা আম-জনতার কথা মাথায় রেখে ফিল্ম ভাবেন ও ফিল্ম বানান; অন্যদিকে আছেন তারা, যারা তাদের নিজেদের [ইচ্ছেমতোই] ফিল্ম বানান, আম-জনতাকে নিয়ে একদমই মাথা ঘামান না। প্রথম পক্ষের কাছে সিনেমা হলো প্রদর্শনীয় শিল্প। আর দ্বিতীয় পক্ষের কাছে এটি একটি ব্যক্তিগত অ্যাডভেঞ্চার। এ দুটির কোনোটিই কোনোটির চেয়ে অনিবার্যভাবে সেরা নয়; বিষয়টি স্রেফ আলাদা ভঙ্গিমার। [জ্যঁ] রেনোয়া ও বেশির ভাগ আমেরিকান ফিল্মমেকারের মতো হিচককের কাছেও একটি ফিল্ম ততক্ষণ পর্যন্ত সফল নয়, যতক্ষণ না সেটি আম-জনতাকে ছুঁয়ে যাওয়ার সাফল্য অর্জন করে; ফলে, কোনো ফিল্মের বিষয়বস্তু নির্বাচন থেকে শুরু করে প্রোডাকশনের সমাপ্তিকাল পর্যন্ত বিষয়টি মাথায় রাখেন তিনি। [রোবের] ব্রেঁস, [জাক] তাতি, [রোবের্তো] রোসেল্লিনি, [নিকোলাস] রে যেখানে আগে নিজেদের মতো করে ফিল্ম বানিয়ে পরে সেই ‘খেলা’য় আম-জনতাকে টেনে আনেন, সেখানে রেনোয়া, [ফ্রাঁসোয়া] ক্লুজে, হিচকক ও [হাওয়ার্ড] হকস সিনেমা বানান আম-জনতার জন্য, এবং কোন কোন বিষয়ে তাদের দর্শকদের আগ্রহ আছে– সে প্রশ্ন রাখেন নিজের প্রতি

পোস্টার । রেয়ার উইন্ডো
পোস্টার । রেয়ার উইন্ডো

আলফ্রেড হিচকক, যাকে আমি ভীষণরকম বুদ্ধিমান মনে করি, তিনি তার ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই, অর্থাৎ ইংল্যান্ডের সেই দিনগুলোতেই একটি স্বভাব দাঁড় করিয়েছিলেন– তার ফিল্মগুলোর প্রত্যেকটি দিকের ভবিষ্যদ্বাণীর প্রতি। সারা জীবন ধরে তিনি নিজের রুচির সঙ্গে আম-জনতার রুচিকে মিলিয়ে [সিনেমা] বানিয়েছেন– তাতে ব্রিটিশ পিরিয়ডে জোর দিয়েছেন হিউমারের ওপর, আর আমেরিকান পিরিয়ডে সাসপেন্সের ওপর। হিউমার ও সাসপেন্সের এই বহর হিচকককে পৃথিবীর অন্যতম সেরা বাণিজ্য-সফল ফিল্মমেকার করে তুলেছে [তার ফিল্মগুলো নিয়মিতভাবেই আয় করে নিয়েছে ব্যয়ের চেয়ে চারগুণ বেশি]। নিজের প্রতি ও নিজের ফিল্মের প্রতি তার নিয়মনিষ্ঠ দাবী তাকে বানিয়ে তুলেছে একজন গ্রেট ফিল্মমেকার।

রেয়ার উইন্ডোর প্লটের সারসংক্ষেপ এটির উদ্ভাবনীর কোনো অর্থবহন করবে না; কেননা, এটিকে সংক্ষেপে পুনর্বয়ান করা সত্যি ভীষণ দুরূহ। পা ভেঙে যাওয়ার ফলে আর্মচেয়ারে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়া রিপোর্টার/ফটোগ্রাফার জেফ্রি [জেমস স্টুয়ার্ট অভিনীত] তার রেয়ার উইন্ডো বা দুর্লভ জানালা দিয়ে প্রতিবেশীদের উপর নজর রাখে। এভাবে দেখতে গিয়ে সে বুঝতে পারে, একজন প্রতিবেশী নিজের বদরাগী, ঝগড়াটে ও অসুস্থ বউকে খুন করে ফেলেছে। নিজের চলন-অক্ষমতা সত্ত্বেও বিষয়টি নিয়ে জেফ্রি যে তদন্ত চালিয়ে যায়, সেটিও এই ফিল্মের প্লটের একটি অংশ। এরপর আমরা [প্লটে] যোগ করতে পারি জেফ্রিকে বিয়ে করতে ইচ্ছুক প্রাণবন্ত এক তরুণীকে [গ্রেস কেলি অভিনীত], এবং একে একে সেই প্রাঙ্গনের অন্য প্রতিবেশীদেরকে। এখানে আছে এ বাড়ির নিঃসন্তান মালিক, যে কিনা তার বাচ্চা কুকুরটির মৃত্যুতে মুষড়ে পড়েছে, এবং তাদের বিশ্বাস, সেটিকে ‘বিষ’ খাইয়ে মারা হয়েছে; আরও আছে এক রঙ-ঢঙে অল্পবয়সী নারী; আছে একজন নিঃসঙ্গ মহিলা ও একজন ব্যর্থ কম্পোজার– [ফিল্মের] শেষদিকে আত্মহত্যা অভিন্ন প্রলোভন তাদের দুজনকে একত্রিত করে দেয় এবং তারা সম্ভবত নতুন একটি ঘর-বাঁধার দিকে ধাবিত হয়; আছে সারাদিন সঙ্গম করা এক নতুন দম্পতি; এবং আরও আছে খুনি ও তার শিকার।

প্লটটির সংক্ষিপ্তরূপ এভাবে দাঁড় করানোর পর আমার মনে হলো, এটি গভীর না হয়ে বরং চটুল হয়ে গেছে; তবুও আমি মনে করি, হলিউডে যে সতেরটি ফিল্ম হিচকক বানিয়েছেন, তার মধ্যে এটি গুরুত্বের বিচারে অন্যতম সেরা, এবং অসম্পূর্ণতা কিংবা খাঁদবিহীন নির্মিত কোনো কিছুকেই সত্য বলে স্বীকার না করা দুর্লভ ফিল্মগুলোর অন্যতম। উদাহরণস্বরূপ, পুরো ফিল্মটিই যে আবর্তিত হয়েছে বিয়ের আইডিয়াকে ঘিরে– সেটি স্পষ্ট। কেলি যখন সন্দেহভাজনের অ্যাপার্টমেন্টটিতে ঢুকে, তখন সে যে নিহত মহিলার বিয়ের আংটিটির জন্যই ঢুকেছে– সেটি প্রমাণিত; কেননা, কেলি সেটি তার আঙুলে পরার পর প্রাঙ্গনের অন্যপ্রান্ত থেকে নিজের বাইনোকুলার দিয়ে তার চলাফেরা অনুসরণ করে স্টুয়ার্ট। তবে তারা দুজন যে বিয়ে করবে, ফিল্মটির শেষে সে রকম কোনো ইঙ্গিত পাওয়া যায় না। [ফিল্ম হিসেবে] দুঃখবাদকে ছাড়িয়ে গেছে রেয়ার উইন্ডো; এটি সত্যি একটি নিষ্ঠুর সিনেমা। স্টুয়ার্ট তার বাইনোকুলারে চোখ রাখে শুধু এ কারণেই, যেন সে তার প্রতিবেশীদের ব্যর্থতাকে, উদ্ভট ভঙ্গিমাকে ধরতে পারে– যখন তাদেরকে উদ্ভট হাস্যকর কিংবা এমনকি ঘৃণ্য লাগে।

দৃশ্য । রেয়ার উইন্ডো
দৃশ্য । রেয়ার উইন্ডো

ফিল্মটির অবকাঠামো ঠিক যেন একটি মিউজিক্যাল কম্পোজিশনের মতো : বিয়ে, আত্মহত্যা, মর্যাদাহানি ও মৃত্যু– এই থিমগুলো পরস্পর মিশে গিয়ে পরস্পরের প্রতি নিখুঁত সাড়া দিয়েছে; আর এ সবই স্নাত হয়েছে একটি মার্জিত ইরোটিসিজমে [সঙ্গমকালের সাউন্ড রেকর্ডিংটি অসাধারণ নিখুঁত ও বাস্তবধর্মী হয়ে উঠেছে]। হিচককের নিরাবেগ ও ‘নিরাসক্তি’ হয়ে উঠেছে বাস্তবের চেয়েও অধিক স্পষ্ট। প্লট ট্রিটমেন্ট, ডিরেকশন, সেট, অ্যাক্টিং, ডিটেইলস, এবং বিশেষ করে বাস্তবতা, কাব্য, ভয়াবহ হিউমার ও নিখাঁদ রূপকথাকে ধারণ করা একটি অসাধারণ টোন– সবকিছুতেই মনুষ্যবিদ্বেষের কিনারায় পৌঁছে যাওয়া পৃথিবীর একটি অন্তর্দৃষ্টিকে প্রকাশ করেছে

রেয়ার উইন্ডো একটি হঠকারিতা বিষয়ক, একটি অন্তরঙ্গতা বিষয়ক ফিল্ম, এবং এটির বেশির ভাগ পাপিষ্ঠ মুহূর্তগুলোই চমকে ভরা। এ হলো সুখের অসম্ভাব্যতা বিষয়ক, প্রাঙ্গনটির ঢেকে দেওয়া নোংরা সুতো বিষয়ক একটি ফিল্ম। এটি হলো নৈতিক একাকীত্ব, দৈনন্দিন জীবন ও বিনষ্ট স্বপ্নের একটি অসাধারণ ঐকতান বিষয়ক ফিল্ম।

হিচককের বিষাদবাদ নিয়ে অনেকেই অনেককিছু বলেছেন। আমার ধারণা, সত্যটি আরও জটিল; আর রেয়ার উইন্ডো হলো প্রথম ফিল্ম, যেটির মাধ্যমে নিজেকে তিনি ধরা ছোঁয়ার অনেক বাইরে নিয়ে গেছেন। স্যাডো অব অ্যা ডাউট [১৯৪৩] ফিল্মের নায়কের কাছে পৃথিবীটা ছিল একটা শুয়রের খোঁয়াড়। কিন্তু রেয়ার উইন্ডোতে, আমার ধারণা, হিচকক তার [কেন্দ্রীয়] চরিত্রটির ভেতর দিয়ে নিজেকেই প্রকাশ করেছেনরেয়ার উইন্ডোর সৎ বিষয়নিষ্ঠতা যেখানে প্রত্যেকটি শটেই ছড়িয়ে আছে, এবং ফিল্মটির টোন [হিচককের ফিল্মে এটি সবসময়ই সিরিয়াস বিষয়] দর্শকের আগ্রহের বিষয় মাথায় রেখে বেগবান হয়েছে বলে এর যে বাণিজ্যিক আবেদন, সেটিকে দোষারূপ করা ঠিক হবে না আমার। এ হলো একটি সংবেদনশীল ধর্মীয় অতিরঞ্জিত কঠোরতা সহকারে পৃথিবীকে দেখা একজন ফিল্মমেকারের নৈতিক ভঙ্গিমার ব্যাপার।

রেয়ার উইন্ডোর সেটে, দৃশ্য বুঝিয়ে দিচ্ছেন হিচকক
রেয়ার উইন্ডোর সেটে, দৃশ্য বুঝিয়ে দিচ্ছেন হিচকক

সিনেমাটোগ্রাফিক বয়ানে [এ যাবত] ত্রিশ বছর ধরে যে দক্ষতা হিচকক অর্জন করেছেন, তা একজন ভালো কাহিনীকারের চেয়েও অনেক বেশি কিছু। নিজের সৃষ্টিকে গভীরভাবে ভালোবাসা এই মানুষটি ফিল্মমেকিং থামাননি কখনোই; আর প্রোডাকশন সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যার সমাধানের প্রশ্নে তিনি উদ্ভাবন করেছেন জটিলতাকে এবং একঘেয়েমি ও পুনরাবৃত্তি পরিহার করতে নিজের জন্য সৃষ্টি করেছেন একটি নতুন শৃঙ্খলা। যেগুলোকে তিনি সবসময় চমৎকারভাবে উৎরে এসেছেন, সেইসব মনোমুগ্ধকর সীমাবদ্ধতায় তার সাম্প্রতিক ফিল্মগুলো পরিপূর্ণ।

এ ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ ছিল পুরো সিনেমাটির শুটিং একটি মাত্র স্থানে করা, এবং মূলত স্টুয়ার্টের দৃষ্টিকোণ থেকে। আমরা তা-ই দেখি– যা সে দেখে; এবং যখন সে দেখে, ঠিক সেই মুহূর্তে তার সুবিধামতো দিক থেকে। যেটি একটি নিষ্প্রাণ ও একাডেমিক জুয়া হয়ে উঠতে পারত, সেটি একটি শীতল দক্ষতার চর্চায় চমৎকার দর্শনীয় হয়ে ওঠল একটি স্থির উদ্ভাবনক্ষমের কারণে– যা আমাদেরকে দর্শকের চেয়ার থেকে এক মুহূর্তের জন্যও উঠতে দেয় না, যেমনটা জেমস স্টুয়ার্ট চলন-অক্ষম তার পায়ের প্লাস্টার নিয়ে।

এমনতর বেঢপ ও এমনতর অভিনব ফিল্মের মুখোমুখি হলে আমরা অভিভূতকর দক্ষতার কথা ভুলে যেতে বাধ্য; এই ফিল্মের প্রত্যেকটি দৃশ্য নিয়েই যে জুয়া খেলেছেন, তাতে জিতে গেছেন [হিচকক]। ক্যামেরা মুভমেন্ট, স্পেশাল ইফেক্ট, ডেকোরেটর, কালার– সবকিছুতেই তরতাজা ও নতুনত্বের প্রচেষ্টার ছাপ রয়েছে। [অন্ধকারে একমাত্র সিগারেটের বিক্ষিপ্ত আভায় জ্বলজ্বল করে ওঠা খুনিটির সোনালী-ফ্রেমের চশমাটির দৃশ্য মনে করে দেখুন।]

রেয়ার উইন্ডোকে যিনি যথাযথভাবে বুঝতে পারবেন [একবার দেখে তা সম্ভব নয়], তিনি যদি চান, তাহলে এটিকে অপছন্দ করতে এবং [মূল] চরিত্রটির এ রকম অন্ধকার খেলায় সম্পৃক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে অস্বীকার করতেই পারেন। [তবে] ফিল্মে পৃথিবীর এ রকম মাথা নত করার মতো যথাযথ আইডিয়াকে খুঁজে পাওয়া যে ভার, সে কথা অনস্বীকার্য।

রেয়ার উইন্ডোকে স্পষ্ট করতে আমি একটি নীতিগল্পের অবতারণা করছি : প্রাঙ্গণটি হলো পৃথিবী, রিপোর্টার/ফটোগ্রাফারটি হলেন ফিল্মমেকার, আর বাইনোকুলারটি হলো ক্যামেরা ও তার লেন্স। আর হিচকক? তিনি হলেন সেই লোকটি, যার কাছে ঘৃণিত হতে আমরা ভালোবাসি


রচনাকাল : ১৯৫৪

গ্রন্থসূত্র : দ্য ফিল্মস ইন মাই লাইফ/ফ্রাঁসোয়া ত্রুফো

ফ্রাঁসোয়া ত্রুফো। জন্ম : ৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৩২; মৃত্যু : ২১ অক্টোবর ১৯৮৪। মাস্টার ফিল্মমেকার, সিনে-সমালোচক। ফ্রেঞ্চ নিউ ওয়েভ ফিল্ম মুভমেন্টের অন্যতম পুরোধা। ফিল্ম :  ফোর হানড্রেড ব্লোজ; ডে ফর নাইট; স্টোলেন কিস প্রভৃতি

 

Print Friendly, PDF & Email
সম্পাদক: ফিল্মফ্রি । ঢাকা, বাংলাদেশ।। সিনেমার বই [সম্পাদনা/অনুবাদ]: ফিল্মমেকারের ভাষা [৪ খণ্ড: ইরান, লাতিন, আফ্রিকা, কোরিয়া]; ফ্রাঁসোয়া ত্রুফো: প্রেম ও দেহগ্রস্ত ফিল্মমেকার; তারকোভস্কির ডায়েরি; স্মৃতির তারকোভস্কি; হিচকক-ত্রুফো কথোপকথন; কুরোসাওয়ার আত্মজীবনী; আন্তোনিওনির সিনে-জগত; কিয়ারোস্তামির সিনে-রাস্তা; সিনেঅলা [৩ খণ্ড]; বার্গম্যান/বারিমন; ডেভিড লিঞ্চের নোটবুক; ফেদেরিকো ফেল্লিনি; সাক্ষাৎ ফিল্মমেকার ফেদেরিকো ফেল্লিনি; সাক্ষাৎ ফিল্মমেকার ক্রিস্তফ কিয়েস্লোফস্কি; সাক্ষাৎ ফিল্মমেকার চান্তাল আকেরমান; সাক্ষাৎ ফিল্মমেকার বেলা তার; সাক্ষাৎ ফিল্মমেকার নুরি বিলগে জিলান; ক্রিস্তফ কিয়েস্লোফস্কি; বেলা তার ।। কবিতার বই: ওপেন এয়ার কনসার্টের কবিতা; র‍্যাম্পমডেলের বাথটাবে অন্ধ কচ্ছপ; হাড়ের গ্যারেজ; মেনিকিনের লাল ইতিহাস ।। মিউজিকের বই [অনুবাদ]: আমার জন লেনন [মূল : সিনথিয়া লেনন]; আমার বব মার্লি [মূল: রিটা মার্লি] ।। সম্পাদিত অনলাইন রক মিউজিক জার্নাল: লালগান

১টি কমেন্ট

  1. ‘Rear window’ মানে পিছনের জানালা, দূর্লভ জানালা নয়। মুভিতে নায়ক তার এপার্ট্মেন্টের পেছনের জানালা দিয়ে তাকিয়ে থাকে।

মন্তব্য লিখুন

Please enter your comment!
Please enter your name here