বার্গম্যান অথবা বারিমনের আত্মজীবনী [কিস্তি-১]

897

ইংমার বারিমন। ইংরেজি উচ্চারণ ‘ইঙ্গমার বার্গম্যান’ নামে অধিক পরিচিত সুইডিস মাস্টার ফিল্মমেকার। ‘দ্য ম্যাজিক লেন্টার্ন’ শিরোনামে প্রকাশিত তার আত্মজীবনী গ্রন্থটি সিনেবিশ্বের একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টেক্সটবুকও বটে। সেই গ্রন্থের এই ধারাবাহিক অনুবাদ…

আমার শৈশব [০১]

১৯১৮ সালে যখন আমি জন্মাই, মা তখন স্প্যানিশ ইনফুয়েঞ্জায় কাবু। আমার অবস্থা খারাপ। ফলে নিরাপত্তার খাতিরে হাসপাতালেই ব্যাপ্টাইজ করা হয় আমার। একদিন বাসায় আমাদের পারিবারিক ডাক্তার এলেন। আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘অপুষ্টিতে মরে যাবে ছেলেটা’।

এ কথা শুনে নানী আমাকে নিয়ে গেলেন ড্যালার্নায়, তার গ্রীষ্মকালীন বাড়িতে। আর সেই ট্রেন জার্নিতে, তখনকার দিনে যা একটাদিন পুরো লাগত, আমাকে পানি দিয়ে ভিজিয়ে স্পঞ্জ কেক খাওয়ালেন তিনি। শেষপর্যন্ত আমরা যখন পৌঁছলাম, ততক্ষণে আমি মৃতপ্রায়। পাশের গ্রাম থেকে নানী একজন পাতি নার্সের ব্যবস্থা করলেন। দয়াময়ী ও উজ্জ্বল চুলের মেয়ে। আমার অবস্থার উন্নতি হলো ঠিকই, কিন্তু সারাক্ষণ বমি আর পেট-ব্যথা রয়ে গেল।

নানাবিধ অবর্ণনীয় অসুখে ভুগেছি আমি। আর তা এতটাই যে, বাঁচতে চাইতাম কিনা_ সেই সিদ্ধান্তে আসলেই পৌঁছুতে পারিনি কখনো। নিজের উপলব্ধির ভেতর ডুব দিয়ে আমার [তখনকার] প্রকৃত অবস্থা এখনো স্মরণ করতে পারি : নিজের শরীর থেকে নিঃসৃত পদার্থের দুর্গন্ধ, স্যাঁতসেঁতে গরমের পোশাক, নাইটলাইটের কোমল আভা, পাশের রুমের আলতো করে বেজানো দরজা, নার্সের গভীর নিঃশ্বাস, ধুপধাপ পায়ের আওয়াজ, ফিসফাস কণ্ঠস্বর, জলের জারের উপর সূর্যের প্রতিবিম্ব। এ সবই মনে করতে পারি ঠিকই, কিন্তু আতঙ্কের কোনো কিছু মনে করি না। সেটা পরে ঘটেছে।

আমার ফ্যামিলি থাকত স্টকহোমের স্কিপারগ্যাটান ও স্টরগ্যাটানের এক প্রান্তের একটি অ্যাপার্টমেন্ট হাউজের দ্বিতীয় তলায়। ইটের উঁচু দেয়াল, বাইরের খোলা জায়গা, ডাস্টবিন, স্থূল ইঁদুরের পাল ও একটি কার্পেট ঝাড়– দেওয়ার স্ট্যান্ড সহকারে পেছনের যে অন্ধকারাচ্ছন্ন উঠোনটি_ তার মুখোমুখিতে ছিল ডাইনিং রুম। কারও একজনের হাঁটুতে বসে জাউ খাচ্ছি আমি। ধূসরবর্ণা অয়েলকথের উপর রাখা এনামেলের সাদা প্লেটটিতে নীল নীল ফুল আঁকা, লাল বর্ডার, আর জানালা দিয়ে আসা বিক্ষিপ্ত আলোর প্রতিফলন। এপাশে ওপাশে ও সামনে মাথা ঝুঁকিয়ে নানাদিক থেকে দেখার চেষ্টা আমার। যখনই মাথা নাড়াই, তখনই জাউয়ের প্লেটটির প্রতিবিম্ব বদলে যাচ্ছে, এবং তা নতুন প্যাটার্ন ধারন করছে। [এভাবে দেখতে দেখতে] হুট করেই বমি করে সব ভাসিয়ে দিলাম আমি। এটিই সম্ভবত আমার প্রথম স্মৃতি।

১৯২০ সালের শরতে স্টকহোমের অস্টারমাম জেলার ভিলাগ্যাটার-২২-এ চলে যাই আমরা। এখানে নতুন রঙ ও পলিশ করা কাঠের ফোরের ঘ্রাণ। নার্সারির ফোরে সূর্য-হলুদ লিনোলিয়াম আর লাইট-কালারের শামিয়ানা_ তাতে সুরতি ও তৃণবহুল ফুল। নরোম হাতের মা আমার, সময় বের করে গল্প শোনান আমায়। ভোরে বিছানা থেকে উঠে, জোরে জোরে প্রার্থনা করেন বাবা। রান্নাঘরের দায়িত্ব ড্যালার্নার গ্রামাঞ্চল থেকে আসা দুটি মেয়ের; তারা প্রায়শই আপনমনে গান গায়। ল্যান্ডিংয়ের ওপাশে থাবে আমারই বয়সী এক খেলার সাথী। টিপ্পান নামের সেই মেয়েটির কল্পনাশক্তি আর উদ্যম বেশ। নিজেদের শরীরের মধ্যে তুলনা করতে গিয়ে ইন্টারেস্টিং পার্থক্য খুঁজে পেতে থাকি আমরা। একদিন এ অবস্থা কোনো একজনের কাছে ধরা পড়ে যাই; কিন্তু তিনি বলেননি কিছুই।

আমার বয়স যখন চার, তখন আমার বোন জন্মাল; আর তাতে পরিস্থিতি বদলে গেল আমূল। একটি স্থুল পৈশাচিক জন্তু হঠাৎ করেই অধিকারী হলো কেন্দ্রীয় ভূমিকার। মায়ের বিছানা থেকে হাওয়া হয়ে গেলাম আমি; আর এই চেঁচানো আঁটির উপর বিস্তৃত হাসি ছড়িয়ে দিলেন বাবা। আমার হৃদয়ে ঈর্ষার শয়তান বসাল তার দৃঢ় নখের আঁচড়। আমি চিল্লালাম, ফোঁপালাম, ফোরে গড়াগড়ি খেলাম আর নিজেকে এলোমেলো করে দিলাম। আমার বড় ভাই আর আমি, দুজন মূলত মারাত্মক শত্রু হলেও শান্তি খুঁজলাম; আর করলাম নানা পরিকল্পনা_ এই জঘন্য দুরাত্মাকে মেরে ফেলার। কোনো এক কারণে ভাইয়া ভাবল, এই কাজটি আমারই করা উচিত। আমার তোষামোদ করল সে। একটা যুৎসই মুহূর্তের অপোয় রইলাম আমরা।

যদ্দুর মনে পড়ে, একটি নির্জন রোদেলা দুপুরে অ্যাপার্টমেন্টে আমি একাই ছিলাম। চুপিসারে গেলাম বাবা-মায়ের বেডরুমে_ যেখানে নিজের গোলাপী বাস্কেটে ঘুমিয়ে আছে জন্তুটা। একটা চেয়ার টানলাম, ওঠলাম সেটার উপরে; এবং তাকালাম ওর গাট্টাগোট্টা চেহারা ও লালা পড়া মুখের দিকে। ভাইয়া আমাকে একেবারেই পরিষ্কার তালিম দিয়ে রেখেছিল ঠিকই; কিন্তু আমি বুঝেছি ভুল। বোনটির গলা চেপে ধরার বদলে বুকে চাপ দেওয়ার চেষ্টা করলাম আমি। মুহূর্তেই জেগে গিয়ে ভয়াবহ চিৎকার শুরু করল বেচারি। আমি ওর মুখ চেপে ধরলাম। ওর অশ্রুসিক্ত নীল চোখ টেরা ও বদ্ধ হয়ে গেল। আরও ভালো করে ধরতে গিয়ে এক পা এগোলাম আমি, আর তাতেই পা হড়কে পড়ে গেলাম ফ্লোরে।

মনে পড়ে, যে কাজটি সুতীব্র আনন্দের সঙ্গে করতে গিয়েছিলাম, সেটি কী দ্রুতই রূপ নিয়েছিল আতঙ্কে।

ক্যাপশনঃ বড়ভাইয়ের কোলে শিশু বার্গম্যান
বড়ভাইয়ের কোলে শিশু বার্গম্যান

*********************
এখন আমি একটি ম্যাগনিফাইং গ্লাস হাতে ঝুঁকে পড়ি শৈশবের ছবিগুলোর উপর– মায়ের মুখটা নিয়ে গবেষণা করব বলে; সুদীর্ঘকাল উধাও হয়ে থাকা আবেগের ভেতর জোর করে ঢুকে যাওয়ার এ প্রচেষ্টা আমার। হ্যাঁ, তাকে আমি ভালোবাসি; আর ছবিতে ভীষণ আকর্ষণীয়া তিনি : তার চওড়া কপালের দু’পাশে সরে যাওয়া চুলের ঘন সিঁথি, তার কোমল গোলাকার চেহারা, মার্জিত সংবেদনী মুখ, তার গাঢ় কালো সুষম আইভ্রুর নিচে উষ্ণ সরল চাহনী, তার ছোট্ট কঠোর হাত। আমার চার বছর বয়সী হৃদয়টাকে খেয়ে ফেলেছে [তার প্রতি] কুকুরের মতো ভক্তি।

অবশ্য, আমাদের সম্পর্ক নির্ঝঞ্জাট ছিল না। আমার ভক্তি তাকে বিরক্ত ও ক্রুদ্ধ করত। আমার কোমলতার অঙ্গভঙ্গি ও আমার সহিংস বিস্ফোরণ তাকে উদ্বিগ্ন করত। প্রায়শই বকা দিয়ে দূরে সরিয়ে দিতেন। আর আমি রাগে ও হতাশায় কান্না জুড়ে দিতাম। ভাইয়ার সঙ্গে তার সম্পর্কটা ছিল সহজতর; বাবার হাত থেকে ওকে সবসময়ই বাঁচিয়ে দিতেন তিনি– এই নিয়ে প্রায়শই তুমুল তর্ক বেধে যেত তাদের [বাবা ও মায়ের]।

আমি ধীরে ধীরে বুঝতে পারলাম, মৃদু ও উন্মত্ততার মধ্যে বিকল্পভাবে ঘোরা আমার এ আরাধনার খানিকটা কার্যকারিতা আছে। ফলে, তাকে খুশি করে এবং তার আগ্রহ বাড়িয়ে দেয়– এমনতর আচরণ শুরু করলাম। [আমার] অসুস্থতা [আমার প্রতি] তার সমবেদনাকে মুহূর্তেই আকর্ষণ করত। রোগা শিশু হিসেবে যখন অশেষ অসুখে ভুগতাম, সেটি যন্ত্রণাদায়ক হয়ে ওঠার বদলে তার আদর পাওয়ার একটি সফল রাস্তা হয়ে উঠত [আমার কাছে]। অন্যদিকে, মা যেহেতু ছিলেন একজন প্রশিক্ষিত নার্স, ফলে ছল করলে মুহূর্তেই ধরে ফেলতেন এবং লোকজনের সামনের দিতেন শাস্তি।

তার মনোযোগ কাড়ার অন্য যে রাস্তাটি ছিল, সেটি আরও ক্ষতিকর। আমি জানতাম, উদাসীনতা ও আচ্ছন্নতাকে সহ্য করতে পারতেন না মা। এগুলোকে নিজের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতেন তিনি। আমি আরও জানতাম নিজের অনুরাগ বশ করতে, এবং শুরু করেছিলাম এক অদ্ভুত খেলা– যেটির প্রাথমিক উপাদান ছিল অহংবোধ ও একটি শান্ত বন্ধুত্বময়তা। কী আমি করেছি_ তার কিছুই মনে করতে পারি না; শুধু মনে পড়ে, ভালোবাসা মানুষকে উদ্যমী করে তোলে, এবং নিজের সংবেদনশীলতা ও আত্ম-সম্মানবোধের সমন্বয়ের প্রতি আগ্রহ জাগিয়ে তুলতে দ্রুতই সফল হয়েছিলাম আমি।

আমার সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল স্রেফ এই যে, মুখোশ ছুড়ে ফেলে এবং নিজেকে প্রতিদানযোগ্য কোনো ভালোবাসার খামে ঢুকিয়ে আমার এই খেলাটাকে প্রকাশ করে দেওয়ার সুযোগ আমি প্রতিদানে কোনোদিনই পাইনি।

এর অনেক বছর পর, দ্বিতীয়বারের মতো হার্টঅ্যাটাকের পর মা যখন হাসপাতালে, নাকে নল লাগানো, তখন নিজেদের জীবন নিয়ে কথা বলেছি আমরা। আমি আমার শৈশবের সেইসব ভোগান্তির কথা শুনিয়েছি তাকে। তিনি মানলেন, সেগুলো তাকে জ্বালাতন করত ঠিকই; তবে আমি যেভাবে ভেবেছি, বিষয়টি তেমন নয়। তিনি তার দুর্ভোগগুলো পেয়েছিলেন বিখ্যাত এক শিশুরোগ-চিকিৎসকের কাছ থেকে। আর সেই লোকটি তাকে ধর্মের দোহাইয়ে হুমকি দিত আমার মধ্যে থাকা তার [লোকটির] দাবীকৃত ‘অসুখের ভান’কে পাত্তা না দিতে। প্রত্যেকটি প্রশ্রয়ই আমাকে এক জীবনের জন্য পঙ্গু করে দিতে পারত।

এই শিশু-বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়ার একটি স্মৃতি স্পষ্ট মনে আছে আমার। যদিও বয়স হয়ে গিয়েছিল ছয়ের বেশি, তবু স্কুলে যেতে রাজি হচ্ছিলাম না আমি। দিনের পর দিন টেনে হিঁচড়ে অথবা কোলে তুলে নিয়ে যাওয়া হত আমাকে। আর আমি ক্লাসরুমে মাথায় তুলতাম কেঁদে-কেটে। সামনে যা পড়ত, তার উপরই বমি করে দিতাম। জ্ঞান হারাতাম; হারাতাম ভারসাম্যবোধ। শেষমেষ, একদিন জয় হলো আমার। স্কুলে যাওয়া স্থগিত হলো ঠিকই, কিন্তু এই বিখ্যাত শিশুরোগ-চিকিংসকের কাছে যাওয়াটা এড়ানো গেল না।

লোকটার বড় বড় দাঁড়ি, বড় কলার আর মুখে সিগারেটের গন্ধ। সে আমার প্যান্ট খুলে ফেলল। এক হাতে ছোট্ট অঙ্গটি ধরল, এবং আরেক হাতের তর্জনী দিয়ে আমার উরুসন্ধি ঘিরে ত্রিভূজ আঁকল। এরপর পশমের কোট ও ঘোমটা-অলা ঘন-সবুজ মখমলের হ্যাট পরে আমার পেছনে বসে থাকা মাকে বলল, “ছেলেটার ‘এখানটাকে’ তো এখনো শিশু মনে হচ্ছে।”

ডাক্তারের কাছ থেকে যখন ফিরলাম, তখন আমার পরনে লাল বর্ডার ও পকেটে একটি বিড়াল এমব্রয়ডারি করা বিবর্ণ হলুদ পোশাক। হট চকোলেট আর চীজ স্যান্ডোইচ খেতে দেওয়া হলো আমাকে। এরপর নার্সারিটিতে গেলাম; আর আবারও শিশু হয়ে গেলাম যেন। ভাইয়ার তখন স্কারলেট ফিভার; ছিল অন্য কোথাও। [স্বভাবতই করলাম তার মৃত্যু কামনা। তখনকার দিনে অসুখটি বিপজ্জনক ছিল।] টয় কাপবোর্ড থেকে লাল চাকা ও হলুদ স্পোক-অলা একটি কাঠের গাড়ি নিলাম আমি, এবং একটি কাঠের ঘোড়ায় হাতল লাগালাম। সাফল্যের একটি আনন্দময় স্মৃতির মধ্যে স্কুল-ভীতি বিবর্ণ হতে লাগল।

অনুবাদ । রুদ্র আরিফ

পরের কিস্তি । মা যেদিন মারা গেলেন

Print Friendly, PDF & Email
সম্পাদক: ফিল্মফ্রি । ঢাকা, বাংলাদেশ।। সিনেমার বই [সম্পাদনা/অনুবাদ]: ফিল্মমেকারের ভাষা [৪ খণ্ড: ইরান, লাতিন, আফ্রিকা, কোরিয়া]; ফ্রাঁসোয়া ত্রুফো: প্রেম ও দেহগ্রস্ত ফিল্মমেকার; তারকোভস্কির ডায়েরি; স্মৃতির তারকোভস্কি; হিচকক-ত্রুফো কথোপকথন; কুরোসাওয়ার আত্মজীবনী; আন্তোনিওনির সিনে-জগত; কিয়ারোস্তামির সিনে-রাস্তা; সিনেঅলা [৪ খণ্ড]; বার্গম্যান/বারিমন; ডেভিড লিঞ্চের নোটবুক; ফেদেরিকো ফেল্লিনি; সাক্ষাৎ ফিল্মমেকার ফেদেরিকো ফেল্লিনি; সাক্ষাৎ ফিল্মমেকার ক্রিস্তফ কিয়েস্লোফস্কি; সাক্ষাৎ ফিল্মমেকার চান্তাল আকেরমান; সাক্ষাৎ ফিল্মমেকার বেলা তার; সাক্ষাৎ ফিল্মমেকার নুরি বিলগে জিলান; ক্রিস্তফ কিয়েস্লোফস্কি; বেলা তার; সের্গেই পারাজানোভ; ভেরা খিতিলোভা; সিনেমা সন্তরণ ।। কবিতার বই: ওপেন এয়ার কনসার্টের কবিতা; র‍্যাম্পমডেলের বাথটাবে অন্ধ কচ্ছপ; হাড়ের গ্যারেজ; মেনিকিনের লাল ইতিহাস ।। মিউজিকের বই [অনুবাদ]: আমার জন লেনন [মূল : সিনথিয়া লেনন]; আমার বব মার্লি [মূল: রিটা মার্লি] ।। সম্পাদিত অনলাইন রক মিউজিক জার্নাল: লালগান

10 মন্তব্যগুলো

  1. […] বলেন– সত্যজিৎ, [পেদ্রো] আলমোদোভার, বার্গম্যান [ওরফে বারিমন] ও কুরোসাওয়ার নাম নেওয়া […]

  2. […] করে। এদের মধ্যে আছেন লুই বুনুয়েল, ইঙ্গমার বার্গম্যান, পিয়ের পাওলো পাসোলিনি, রবার্তো […]

মন্তব্য লিখুন

Please enter your comment!
Please enter your name here